Skip to main content

উট - Bangla Essay on Camel | Bangla Essay for Class III & IV

উট - Bangla Essay on Camel | Bangla Essay for Class III & IV



Bangla Essay on Camel
Bangla Essay on Camel


উট - Bangla Essay on Camel | Bangla Essay for Class III & IV
Bangla Essay on Camel


উট - Bangla Essay on Camel | Bangla Essay for Class III & IV

FOR DOMAIN NAME BOOKING, WEBSITE HOSTING AND WEBSITE DESIGNING CALL KREATION AT 09432337373

Shop at Flipkart, Amazon or Snapdeal






Popular posts from this blog

গ্রীষ্মের দুপুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mid Day of Summer | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

গ্রীষ্মের দুপুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mid Day of Summer | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI গ্রীষ্মের দুপুর গ্রীষ্মের দুপুরে সূর্য আগুন ঢালে। মানুষ-পশু-পাখি ছায়ায় আশ্রয় নেয়— কেউ ঘরের ছায়ায়, কেউ গাছের ছায়ায়। শহরে বাড়িতে বাড়িতে পাখা ঘােরে। রাস্তাঘাটে লােকজন নজরে কম আসে। পাতিকাকের ডাক, আইসক্রিমওয়ালার চিৎকারে সব কিছু কেমন থমথমে মনে হয়। গ্রামের গাছতলায় গােরু-বাছুর জড়াে হয়ে বিশ্রাম নিতে থাকে। রাখাল বালকেরা বাঁশি বাজায়। দু-একজন মানুষ মেঠো পথ দিয়ে ধীরে ধীরে চলতে থাকে। গাঁয়ের বধূরা দুপুরের স্নান সেরে কলশি কাধে ঘরে ফিরে চলে। ঘুঘু ডাকে একটানা। দাঁড়কাক ‘কাকা’ করে। কখনও কোনাে মােরগের চিৎকার মনটাকে উতলা করে তােলে। স্কুলের লেখাপড়া বন্ধ থাকে। ছােটো ছেলে-মেয়েরা ঘরের মাঝে চুপচাপ থাকতে বাধ্য হয়। গা দিয়ে অনবরত ঘাম ঝরতে থাকে। প্রচণ্ড গরমে কোথাও একটু স্বস্তি বা আরাম মেলে না। গ্রীষ্মের দুপুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mid Day of Summer | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI গ্রীষ্মের দুপুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mid Day of Summer | Bangla Paragr

মহাকাশ গবেষণায় ভারত - বাংলা রচনা | Bengali Essay on India in Space Research | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

মহাকাশ গবেষণায় ভারত - বাংলা রচনা | Bengali Essay on India in Space Research | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI মহাকাশ গবেষণায় ভারত প্রাচীনকাল থেকেই জ্যোতির্বিজ্ঞানে ভারত যথেষ্ট উন্নত। ভারতীয় জ্যোতির্বিদ আর্যভট্টের নাম সর্বজনবিদিত। তিনিই বলেন পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরছে। অবশ্য এই কথার পুনরাবৃত্তি করবার জন্য ইউরােপীয় বিজ্ঞানীদের নানাভাবে নির্যাতিত হতে হয়েছে। তবুও মহাকাশ গবেষণায় ভারতের বর্তমান স্থানন কম আশাব্যঞ্জক নয়। ১৯৫৭ সালে রাশিয়া মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠালেও ১৯৬২ সালে স্বাধীন ভারতে মহাকাশ গবেষণার সূত্রপাত হয়। এর উদ্যোক্তা হলেন পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু। এরপর ভারতের পারমাণবিক বিভাগ মহাকাশ গবেষণার জন্য একটি কমিটি তৈরি করে। ১৯৬৯ সাল থেকে তারা কাজ শুরু করে। ১৯৭২ সালে মহাকাশ গবেষণা কমিশন তৈরি হয়। এখন ভারতে মহাকাশ গবেষণার কাজ এরাই করে থাকে, ভারতের বিভিন্ন স্থানে ইতিমধ্যেই রকেট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র চালু হয়েছে। এর মধ্যে থুম্বা, শ্রীহরিকোটা বিশেষ উল্লেখযােগ্য। মহাকাশ গবেষণায় ভারতকে রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাষ্ট্রসংঘ বিশেষভাবে সাহায্য করছে। ১৯৭৩ সালে ভারত তার প্রথম কৃ

বর্ষাকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rainy Season | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

বর্ষাকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rainy Season | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI বর্ষাকাল আষাঢ় ও শ্রাবণ এই দু-মাস বর্ষাকাল ৷ তবে আমাদের রাজ্যে জৈষ্ঠ মাসের মাঝামাঝি থেকেই বর্ষা শুরু হয় এবং আশ্বিন মাস পর্যন্তই কমবেশি বৃষ্টি হয় ৷ তবে আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসে প্রায় রোজই বৃষ্টি হয় I নদীনালা, পুকুর, খাল জলে ভরে যায় ৷ গাছপালা সবুজ ও সতেজ হয়ে ওঠে I  বর্ষাকালে কদম, কেতকী, জুঁই প্রভৃতি ফুল ফোটে I এই  সময় কলেরা, আমাশা টাইফয়েড, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি নানা রোগের প্ৰকােপ দেখা দেয় I বন্যাও হয় I এতে মানুষের খুব অসুবিধা হলেও মানুষ বর্ষার জন্য অপেক্ষা করে I বর্ষাকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rainy Season | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI বর্ষাকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rainy Season | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI বর্ষাকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rainy Season | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI বর্ষাকাল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rainy Season | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

অরণ্যের প্রয়ােজনীয়তা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Forest Requirements | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

অরণ্যের প্রয়ােজনীয়তা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Forest Requirements | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI অরণ্যের প্রয়ােজনীয়তা এই পৃথিবীতে একা মানুষের বেঁচে থাকা অসম্ভব। তাই অরণ্যের বনজসম্পদ রক্ষার জন্য মানুষকে প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়েছে। মানুষের তৈরি পরিবেশ-দূষণ রােধের জন্য বনাঞ্জল সৃষ্টি ও রক্ষা করা দরকার। তাই শহরে উদ্যান এবং গ্রামাঞলে বন-সৃজন করা হচ্ছে। অরণ্যই মেঘকে আহ্বান করে। আবার মেঘ সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে বৃষ্টিপাত ঘটায়। সুতরাং অনাবৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অরণ্যের প্রয়ােজনীয়তা অপরিসীম। অরণ্যের সৌন্দর্য ও শ্যামলিমা আমাদের মন ভরায়। অরণ্যের বনজসম্পদ আমাদের জীবনের অনেক প্রয়ােজন মেটায়। অরণ্য  থেকে যে শুধুমাত্র কাঠ পাওয়া যায়, তা নয়। গাছের পত্র, পুষ্প, ফলও আমাদের প্রত্যাহিক জীবনে অপরিহার্য। তা ছাড়া অরণ্যের পরােক্ষ দান হল গাছের কাণ্ডে।  জমা মধুর চাক, পাখির ডিম। অরণ্য ভূমিক্ষয় রােধ করে জনবসতি রক্ষা করে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার। জন্য এবং জলবায়ুর সমতা বজায় রাখার জন্যও অরণ্যের প্রয়ােজনীয়তা যথেষ্টই রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে আরও অরণ্য-অঞ্চল

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rabindra Nath Tagore | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Rabindra Nath Tagore | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভূমিকা : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বলা হয় বিশ্বকবি। তাঁর রচিত সাহিত্য সমগ্র বিশ্বের এক অমূল্য সম্পদ। বিশ্বকবি ছিলেন সর্বব্যাপী প্রতিভার অধিকারী। জন্ম ও বংশ পরিচয় : কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে রবীন্দ্রনাথের জন্মহয় ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দের ৭ মে। তার বাবার নাম মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মায়ের নাম সারদা দেবী। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ সুলেখক ছিলেন। দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথের কাছে শৈশবে রবীন্দ্রনাথ কবিতা রচনায় উৎসাহ পেয়েছিলেন। ছাত্রজীবন : বাল্যকালে রবীন্দ্রনাথ ওরিয়েন্টাল সেমিনারি ওনর্মাল স্কুলে কিছুদিন লেখাপড়া করেছিলেন। স্কুলের পরিবেশ তার ভালাে না লাগায় স্কুল ছেড়ে দিয়ে বাড়িতে মন দিয়ে লেখাপড়া করতে থাকেন। উচ্চশিক্ষার জন্যে তাঁকে বিলেতেও পাঠানাে হয়েছিল, কিন্তু সেখানেও তাঁর মন টেকেনি। তিনি দেশে ফিরে এসে কবিতা, গল্প, গান, নাটক লেখা শুরু করেন।সাহিত্যচর্চা ও কর্মজীবন : রবীন্দ্রনাথ অজস্র গান, কবিতা, লিখেছেন। লিখেছেন,অনেকগুলি নাটক, উপন্যাস ও গল্প। ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে

ধীরে ধীরে ও বসে জল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো

মানুষের শরীরের তিন ভাগের দুই ভাগ অংশেই রয়েছে জল। ছোট থেকে সকলেই শুনে আসছে জলের আর এক নাম জীবন। তবে কীভাবে জল খাওয়া উচিত, বা কতটা পরিমাণ জল সারাদিনে খাওয়া উচিত সেসব ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষের মনেই নানাবিধ প্রশ্ন আছে। প্রতিদিন আমাদের শরীর থেকে বেশ বড় পরিমাণে জল বের হয়ে ঘাম ও মল-মূত্রের সঙ্গে। সেই অভাব মেটাতে সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া জরুরি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ জল খাওয়ার সময় কিছু না ভেবেই খেয়ে নেন। পরিবারের বড়দের কথায় দাঁড়িয়ে জল খাওয়া একদম ঠিক নয়। সেইসঙ্গে প্রাচীন আয়ুর্বেদ মতে, জল খাওয়া উচিত ধীরে এবং বসে। দ্রুত জল খেলে শরীরে উপকার হওয়ার থেকে ক্ষতি হয় বেশি। দাঁড়িয়ে জল খেলে মানুষের শরীরের স্নায়ুগুলো টানটান থাকে, সেইসময় জল খাওয়াও হয় খুব দ্রুত। এ কারণে আর্থ্রাইটিস ও শরীরের বিভিন্ন অস্থিসন্ধির সমস্যাগুলো তৈরি হয়। আয়ুর্বেদে শুধু জল খাওয়া নয়, যে কোনও খাবারই সময় নিয়ে, ধৈর্য ধরে খেতে বলা হয়েছে। এতে খাবার সঠিক উপায়ে হজম হয়। জল খাওয়ার ক্ষেত্রও একই কথা প্রযোজ্য। জল খেতে হবে নিঃশ্বাস গ্রহণের মতো, ধীরে এবং প্রাণ ভরে। দ্রুত জল খেলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব হতে পারে, এ থেকে দেখা দিতে

শীতের রাত - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Winter Night | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

শীতের রাত  - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Winter Night | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  শীতের রাত  শীতের রাত থমথমে । সন্ধ্যা হতে না হতেই মানুষ - পশু - পাখি নিজ নিজ আশ্রয়ে ফিরে আসে । ঘরে ঘরে আলাে নিভে যায় । কর্মচঞ্চল গ্রাম ও শহর ঘুমে ঢুলতে থাকে । ধীরে ধীরে রাত গভীর হয় । শহরের পথে লাঠি ঠুকে ঠুকে চলে পাহারাদার । বিদ্যুৎবাতিগুলাে অসহায়ের মতাে রাস্তার দু - ধারে দাঁড়িয়ে থাকে । গ্রামে গ্রামে চৌকিদারদের খবরদারি শােনা যায় । কুকুরগুলাে ঘেউ ঘেউ করে ডেকে চলে । অনেক দূর থেকে কানে আসে শিয়ালের 'হুক্কা হুয়া ’ ডাক । কোথাও কোনাে মজলিস থেকে গানের শব্দ ভেসে আসে । পাতায় পাতায় টুপ্ টুপ্ করে শিশির খসে পড়ে ; মনে হয় যেন অনেক ভূত পা টিপে টিপে চলছে । ভয়ে গায়ে দেয় কাঁটা । রাত শেষ প্রহরে এসে পৌঁছােয় । কাকের ডাক ভােরের সংকেত জানিয়ে যায় । শীতের রাত  - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Winter Night | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI শীতের রাত  - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Winter Night | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI শীতের রাত  - বাংলা রচনা | Bengali Essay

এই গরমে তরমুজ খান, নানা দিক থেকে শরীরকে দিন সুরক্ষা

১) অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উতস: যখন আপনি একটা লাল টুকটুকে ঠান্ডা তরমুজের টুকরোতে কামড় বসাবেন, তখন হয়তো আপনার মনে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভাবনাটা আসবে না। কিন্তু এই ফলটির মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। আর এইসব উপকারী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীর থেকে ফ্রি র‌্যাডিক্যালসকে সরায়, যার ফলে ক্যানসারের সম্ভাবনা প্রতিহত হয়। এতে থাকা লাইকোপেন অ্যান্টি অক্সিডেন্টের জন্যই তরমুজের রং লাল। তরমুজের ভিটামিন সি ও লাইকোপেন ফ্রি র‌্যাডিক্যালসকে অতিরিক্ত ইলেকˆট্রন দেওয়া আটকায়। এর ফলে ফ্রি র‌্যাডিক্যালস বাড়তে বাড়তে সেলুলার ড্যামেজ হওয়া অনেকটা আটকায়। ২) ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়: তরমুজ খেলে মানবশরীরে কিডনি অ্যামাইনো অ্যাসিড এল সাইˆট্রুলিনকে অন্য একটি অ্যামাইনো অ্যাসিড এল আরজিনাইনে রূপান্তরিত করে। এই দুটি অ্যামাইনো অ্যাসিড কিডনিকে সুরক্ষা দেয়, পাশাপাশি এটি ডায়াবেটিসের ঝুঁকিকেও অনেটাই কমায়। সমীক্ষায় দেখা গেছে এল আরজিনাইন সাপ্লিমেন্টেশন শরীরে গ্লুকোজ মেটাবলিজম ও ইনসুলিন সেনসিটিভটি বাড়ায়। ৩) এনার্জি দেয়: অনেকে ওয়ার্কআডটের পরের ড্রিংক হিসাবে তরমুজের রস খাওয়ার নিদান দেন। কেননা এর মধ্যেকার এল সাইˆট

বিজ্ঞানের দান - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Gift of Science | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

বিজ্ঞানের দান - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Gift of Science | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI বিজ্ঞানের দান ‘বিজ্ঞান’ বলতে আমরা কী বুঝি? ‘বিজ্ঞান’ শব্দের অর্থ হল ‘বিশেষ জ্ঞান’। ব্যবহারিক ক্ষেত্রে আমরা সাধারণত প্রকৃতির অন্তর্নিহিত রহস্যের উপলব্ধি করাকেই বিজ্ঞান বলে থাকি। যাঁরা এই রহস্য উপলদ্ধি করে নানারূপ তথ্য আবিষ্কার করেন, তারাই হলেন প্রকৃত বৈজ্ঞানিক। বিজ্ঞান যে মানুষের ও পৃথিবীর কত উপকার করেছে তা বলে শেষ করা যায় না। বিজ্ঞানকে নানা শ্রেণিতে ভাগ করা যেতে পারে। যেমন—রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, গণিতশাস্ত্র ভূ-বিজ্ঞান, জীব-বিজ্ঞান, চিকিৎসা-বিজ্ঞান, খনি-বিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং আরও কত কি! প্রকৃতপক্ষে ধর্ম, কাব্য, উপন্যাস ইত্যাদি থেকে পৃথক সকল রকম বিদ্যাই বিজ্ঞানের অন্তর্গত। বিজ্ঞান চিরসত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত। তার সকল তথ্যের পিছনেই যুক্তি আছে, প্রমাণ আছে। বিজ্ঞানের কল্যাণে আজ আমরা স্থলপথে, জলপথে ও আকাশপথে দ্রুতগামী যানে আরােহণ করে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই বহুদূর। অতিক্রম করছি। বিজ্ঞানের কল্যাণে পাচ্ছি বিদ্যুৎ, বেতার, টেলিগ্রাম, টেলিভিশন, কম্পিউটার। বিজ্ঞান চিকিৎসাক্ষেত্রে যুগান

মহাকাশ অভিযান - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Space Mission | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

 মহাকাশ অভিযান - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Space Mission | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  মহাকাশ অভিযান মহাকাশে পাড়ি দেবার ইচ্ছা মানুষের বহু দিনের। বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনের এই ইচ্ছা আরও দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হয়েছিল। তা ছাড়া মহাকাশ যাত্রার পথকে আরও সুগম করেছিলেন গ্যালিলিও, কেপলার, নিউটন প্রমুখ স্বনামধম্য বৈজ্ঞানিক তাদের নানা আবিষ্কারের মাধ্যমে। আধুনিক বিজ্ঞানের নবতম আবিষ্কার রকেটের সাহায্যেই মহাকাশ অভিযান সফল হয়েছে। ১৯৬১ সালে সােভিয়েট মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিন মহাকাশে ভ্রমণ করে পৃথিবীতে ফিরে আসেন। তারপর রাশিয়া ও আমেরিকা নানাভাবে পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে মহাকাশ অভিযানের চেষ্টা চালিয়ে গেছে। ঊনবিংশ শতাব্দীর নানা সময়ে এইভাবে মহাকাশ অভিযান হয়েছে এবং এখনওহচ্ছে। এই মহাকাশ অভিযানের ব্যাপারে আমাদের দেশও পিছিয়ে নেই। ভারতও বেশ কয়েকটি কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছে। তা ছাড়া দেশের নানা জায়গায় বেশ কয়েকটি মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। ১৯৭৫ সালে ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছিল। তারপর ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় বার। তা ছাড়া রােহি