১) অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উতস: যখন আপনি একটা লাল টুকটুকে ঠান্ডা তরমুজের টুকরোতে কামড় বসাবেন, তখন হয়তো আপনার মনে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভাবনাটা আসবে না। কিন্তু এই ফলটির মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। আর এইসব উপকারী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীর থেকে ফ্রি র্যাডিক্যালসকে সরায়, যার ফলে ক্যানসারের সম্ভাবনা প্রতিহত হয়। এতে থাকা লাইকোপেন অ্যান্টি অক্সিডেন্টের জন্যই তরমুজের রং লাল। তরমুজের ভিটামিন সি ও লাইকোপেন ফ্রি র্যাডিক্যালসকে অতিরিক্ত ইলেকট্রন দেওয়া আটকায়। এর ফলে ফ্রি র্যাডিক্যালস বাড়তে বাড়তে সেলুলার ড্যামেজ হওয়া অনেকটা আটকায়। ২) ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়: তরমুজ খেলে মানবশরীরে কিডনি অ্যামাইনো অ্যাসিড এল সাইট্রুলিনকে অন্য একটি অ্যামাইনো অ্যাসিড এল আরজিনাইনে রূপান্তরিত করে। এই দুটি অ্যামাইনো অ্যাসিড কিডনিকে সুরক্ষা দেয়, পাশাপাশি এটি ডায়াবেটিসের ঝুঁকিকেও অনেটাই কমায়। সমীক্ষায় দেখা গেছে এল আরজিনাইন সাপ্লিমেন্টেশন শরীরে গ্লুকোজ মেটাবলিজম ও ইনসুলিন সেনসিটিভটি বাড়ায়। ৩) এনার্জি দেয়: অনেকে ওয়ার্কআডটের পরের ড্রিংক হিসাবে তরমুজের রস খাওয়ার নিদান দেন। কেননা এর মধ্যেকার এল সাইট...
বাংলা রচনা, Bangla Essays, Bangla Paragraph writing, 100 words, Paragraph in bengali