বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ জল খাওয়ার সময় কিছু না ভেবেই খেয়ে নেন। পরিবারের বড়দের কথায় দাঁড়িয়ে জল খাওয়া একদম ঠিক নয়। সেইসঙ্গে প্রাচীন আয়ুর্বেদ মতে, জল খাওয়া উচিত ধীরে এবং বসে। দ্রুত জল খেলে শরীরে উপকার হওয়ার থেকে ক্ষতি হয় বেশি। দাঁড়িয়ে জল খেলে মানুষের শরীরের স্নায়ুগুলো টানটান থাকে, সেইসময় জল খাওয়াও হয় খুব দ্রুত। এ কারণে আর্থ্রাইটিস ও শরীরের বিভিন্ন অস্থিসন্ধির সমস্যাগুলো তৈরি হয়। আয়ুর্বেদে শুধু জল খাওয়া নয়, যে কোনও খাবারই সময় নিয়ে, ধৈর্য ধরে খেতে বলা হয়েছে। এতে খাবার সঠিক উপায়ে হজম হয়। জল খাওয়ার ক্ষেত্রও একই কথা প্রযোজ্য।
জল খেতে হবে নিঃশ্বাস গ্রহণের মতো, ধীরে এবং প্রাণ ভরে। দ্রুত জল খেলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব হতে পারে, এ থেকে দেখা দিতে পারে হৃদরোগ এবং ফুসফুসের সমস্যা। জল খুব তাড়াতাড়ি খেলে অন্ননালীর ওপরের অংশটিতে চাপ পড়ে। এ থেকে হতে পারে অস্থি এবং অস্থিসন্ধি ক্ষয়, অস্থিসন্ধির দুর্বলতা এবং ব্যথা।
জল খেতে হবে নিঃশ্বাস গ্রহণের মতো, ধীরে এবং প্রাণ ভরে। দ্রুত জল খেলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব হতে পারে, এ থেকে দেখা দিতে পারে হৃদরোগ এবং ফুসফুসের সমস্যা। জল খুব তাড়াতাড়ি খেলে অন্ননালীর ওপরের অংশটিতে চাপ পড়ে। এ থেকে হতে পারে অস্থি এবং অস্থিসন্ধি ক্ষয়, অস্থিসন্ধির দুর্বলতা এবং ব্যথা।
এসব কারণেই, দাঁড়িয়ে জল খাওয়ার বিষয়টিকে ব্যাপারটিকে কুসংস্কার মনে হলেও আসলে তা মেনে চলাই ভালো। দাঁড়িয়ে জল খাওয়ার মতো একই সমস্যা হতে পারে যদি বসে দ্রুত জল খাওয়া হয়। সুতরাং আপনি যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন, জল খাওয়ার সময় অবশ্যই বসে ও ধীরে ধীরে খাওয়া উচিত। এই সমস্ত খুঁটিনাটি ব্যাপারগুলি খেয়াল রাখলে অনেক বড় সমস্যার হাত থেকে শরীরকে বাঁচানো সম্ভব।