Skip to main content

একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI
একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI 


একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায়


 এক গরিব প্রাথমিক শিক্ষকের ছেলে আমি। তাই ছেলেবেলা থেকেই অভাব- অনটনের মধ্যেই মানুষ হয়েছি। এই অভাব আমার শিক্ষার পথে কোনােদিনই প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারেনি। আমার বাবার মাসান্তিক বেতনে আমাদের বৃহৎ পরিবারের ভরণপােষণ চলে কিন্তু আমার বাবা কোনােদিনই এই ব্যাপারটিকে ভাগ্যের দোষ বলে আক্ষেপ করেননি। তার কাছেই আমি শিখেছি, কখনও নিজের দুঃখকষ্টকে বড়াে করে দেখা উচিত নয়। চোখের সামনে বাবার আদর্শ আছে বলেই সংসারে অভাব-অনটন থাকা সত্ত্বেও আমি জীবন সম্পর্কে আশাবাদী। আমার সামর্থ্য না থাকলেও আমি আমার থেকে দুঃস্থ ছাত্রদের যথাসাধ্য সাহায্য করার চেষ্টা করি। এক গরিব ছাত্র হিসাবে আমার কথা খুব একটা মূল্যবান নয়। আমার পরিবার, আমার প্রতিবেশী, আমার শিক্ষক মহাশয়গণ ও সহপাঠীদের কাছ থেকে আমি যে ভালােবাসা ও সহানুভূতি প্রতিমুহূর্তে লাভ করি, তার জন্য তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। একটা কথা আমাদের সকলেরই মনে রাখতে হবে, আমার মতাে আমাদের এই দরিদ্র ভারতবর্ষে বহু দুঃস্থ ছাত্র আছে অভাব-অনটনে যাদের শিক্ষাজীবন মাঝপথেই সমাপ্ত হয়ে যায়; এমন বহু গরিব মানুষ আছে যাদের শিক্ষা তাে দূরের কথা, দুবেলা অন্নের সংস্থানও হয় না, আমাদের প্রত্যেকেরই তাদের পাশে এসে দাঁড়াতে হবে, তাদের সমস্যাগুলিকে দূর করে তাদের অন্তর্হিত শক্তি ও সম্ভাবনার পুনর্জাগরণ ঘটাতে হবে। তাদের অনুভব করাতে হবে যে তারাও মানুষ, তাদেরও বেঁচে থাকার অধিকার আছে। এদেশের সুপ্ত সম্পদ তাদের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে।

একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI
একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI 

একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI
একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI 

একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI
একটি গরিব ছাত্রের অধ্যবসায় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Perseverance of a Poor Student | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI 


Popular posts from this blog

একতাই বল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Unity is Strength | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

একতাই বল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Unity is Strength | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI একতাই বল যে কোনাে জাতির পক্ষে এক অন্যতম মহৎ গুণ। যে-জাতির মধ্যে একতা বিরাজ করে, সে জাতিকে কেউ ধ্বংস করতে পারে না। একতার উদ্দেশ্যই হল পারস্পরিক সম্প্রীতির বন্ধনে জাতীয় উন্নতিসাধন। একতার মতাে বড়াে শক্তি আর নেই। একতা থাকলেই সমাজজীবনের উন্নতি সম্ভব, নতুবা পারস্পরিক বিদ্বেষ ও বিবাদ এসে তার ভিত্তি শিথিল করে দেয়। যখন বহু লােকের মধ্যে পারস্পরিক সহযােগিতার মনােভাব বিরাজ করে, তখনই বুঝতে হবে। সেখানে একতা আছে। একের অভাবে যখন দশজন এসে সাহায্য করে, একের বিপদকে যখন সকলে নিজেদের প্রত্যেকের বিপদ বলে গণ্য করে, তখনই সেখানে একতা থাকে। পরস্পরের সাহায্য, সহযােগিতা ও সহানুভূতিতেই একতার বন্ধন সুদৃঢ় হয়। একতাই মানুষকে পরস্পরের নিকটবর্তী করে ; আর অনৈক্য মানুষকে হিংসা, দ্বেষ ও কলহের ভিতর দিয়ে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়।ইংরেজ জাতি পূর্ব গােলার্ধে একদিন যে আধিপত্য বিস্তার করেছিল, তার মূল কারণ একতা। আমরা  যে আড়াই শত বৎসরের পর স্বাধীন হবার গৌরব অর্জন করেছি, তার প্রধান কারণও একতা। ভারতের অধিকাংশ নরনারীই স্বাধীনত

আমাদের গ্রাম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Our Village | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

আমাদের গ্রাম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Our Village | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI আমাদের গ্রাম আমাদের গ্রামের নাম চাতরা। উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলায় অবস্থিত এই গ্রামটি। গ্রামটি অপরূপ সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। চারিদিকে ভরে আছে বড়াে বড়াে গাছ। যা সমগ্র গ্রামটিকে ছায়া প্রদান করে। গ্রামের সামনে দিয়ে চলে গেছে বড়াে পাকা সড়ক। এই সড়ক দিয়ে অন্যান্য জায়গার সঙ্গে যােগাযােগ স্থাপন করা যায়। যােগাযােগের ব্যবস্থা ভালাে থাকায় আমাদের গ্রামটি সবসময় থাকে কর্মমুখর। আমাদের গ্রামে কিছু পুরােনাে বাড়ি আছে যা পুরােনাে দিনের স্মৃতিকে এখনও বহন করে চলেছে। এছাড়াও রয়েছে কিছু কাঁচা বাড়ি। তবে বেশির ভাগ বাড়িই এখন পাকা হয়ে গেছে। গ্রামের  রাস্তাঘাট বেশির ভাগই পাকা। এই গ্রামে অধিকাংশ মানুষ বর্তমানে চাকুরিজীবী। তবে কৃষিজীবী মানুষ যেমন আছে তেমনি আছে ব্যবসায়ী মানুষও। সকলের মধ্যেই আছে সখ্যতা। সবাই সবার সুখ-দুঃখের সাথী। এই গ্রামের লােকসংখ্যা ক্রমে বেড়ে চলেছে। গ্রামের পুকুরটিতে প্রতিদিন গ্রামের মানুষ স্নান করতে আসে এবং পরস্পরের মধ্যে ভাবের আদানপ্রদান ঘটে। যখন মাঠে ধানচাষ হয় তখন সােনালি ধানের অপ

মানবপ্রেম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Human Love | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

মানবপ্রেম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Human Love | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI মানবপ্রেম মানব সভ্যতার ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, পৃথিবীতে আদিম যুগ থেকে মানুষ বনে-জঙ্গলে পর্বতের গুহায় বাস করত। তখন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত মানুষ দিকে দিকে তার সভ্যতা বিস্তার করেছে। ব্যক্তিগত জীবনে, সমাজজীবনে ও রাষ্ট্রজীবনে নিজের প্রভাব-প্রতিপত্তি এবং আধিপত্য বিস্তারের জন্য একে অপরের সঙ্গে সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছে বহুবার। মানুষ নিত্যনতুন জিনিস আবিষ্কার করেছে, আদব-কায়দায় সভ্য হয়েছে তবুও তার স্বভাবের অভ্যন্তরে লুকিয়ে আছে তার হিংস্র প্রকৃতি, লােভ রিপুতাড়িত হয়ে স্বার্থপর মানুষ যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছে। ধরাতল বহুবার রঞ্জিত হয়েছে লােহিত রুধির ধারায়। শান্তিপ্রিয় মানুষ যখন তার জীবনে অনুভব করে নিরাপত্তাহীনতা, স্বাচ্ছন্দ্যের একান্ত অভাব তখনই তার কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত হয়েছে মানবতার মহাবাণী।. প্রাচীন ও মধ্যযুগের ইতিহাস থেকে মানুষ যুদ্ধের ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে জানতে পারে। কলিঙ্গ যুদ্ধে অসংখ্য নরনারীর মৃতদেহ ও ভয়াবহতাতে প্রত্যক্ষভাবে অনুধাবন করেই নিষ্ঠুর অশােকধর্মবিজয়ের পথ বেছে নিয়েছিলেন

শীতের রাত - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Winter Night | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

শীতের রাত  - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Winter Night | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  শীতের রাত  শীতের রাত থমথমে । সন্ধ্যা হতে না হতেই মানুষ - পশু - পাখি নিজ নিজ আশ্রয়ে ফিরে আসে । ঘরে ঘরে আলাে নিভে যায় । কর্মচঞ্চল গ্রাম ও শহর ঘুমে ঢুলতে থাকে । ধীরে ধীরে রাত গভীর হয় । শহরের পথে লাঠি ঠুকে ঠুকে চলে পাহারাদার । বিদ্যুৎবাতিগুলাে অসহায়ের মতাে রাস্তার দু - ধারে দাঁড়িয়ে থাকে । গ্রামে গ্রামে চৌকিদারদের খবরদারি শােনা যায় । কুকুরগুলাে ঘেউ ঘেউ করে ডেকে চলে । অনেক দূর থেকে কানে আসে শিয়ালের 'হুক্কা হুয়া ’ ডাক । কোথাও কোনাে মজলিস থেকে গানের শব্দ ভেসে আসে । পাতায় পাতায় টুপ্ টুপ্ করে শিশির খসে পড়ে ; মনে হয় যেন অনেক ভূত পা টিপে টিপে চলছে । ভয়ে গায়ে দেয় কাঁটা । রাত শেষ প্রহরে এসে পৌঁছােয় । কাকের ডাক ভােরের সংকেত জানিয়ে যায় । শীতের রাত  - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Winter Night | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI শীতের রাত  - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Winter Night | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI শীতের রাত  - বাংলা রচনা | Bengali Essay

গ্রামের হাট - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Village Market | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

গ্রামের হাট - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Village Market | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI গ্রামের হাট গ্রামে বেচাকেনার মাধ্যম হল হাট। কতগুলাে গ্রামকে কেন্দ্র করে হাট গড়ে ওঠে। সেই হাটেই গ্রামের মানুষেরা তাদের প্রয়ােজনীয় জিনিস ক্রয়-বিক্রয় করে। কোথাও নদীর ধারে, রাস্তার পাশে আবার কোথাও বা গাছের নীচে হাট বসতে দেখা যায়। আশেপাশের বেশকিছু গ্রামের সঙ্গে হাটের যােগাযােগ থাকে। বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ গ্রামের হাটে জিনিসপত্র বিক্রি করতে আসে। গােরুর গাড়ি অথবা ভ্যান ও রিক্সা করে হাটে জিনিসপত্র আনা হয়। এ গ্রামে সন্ধে পর্যন্ত মানুষের আনাগােনা চলে ।এই হাটে। এক কথায় হাট হল মানুষের মিলনক্ষেত্র। বিভিন্ন আত্মীয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব এদের সাথে যােগাযােগ রক্ষা করে হাট। মানুষের সাথে মানুষের সুখ-দুঃখের আদান প্রদান ঘটে এই হাটে। গ্রামের হাট - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Village Market | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI গ্রামের হাট - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Village Market | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI গ্রামের হাট - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Village Ma

জাতিভেদ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Casteism | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

 জাতিভেদ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Casteism | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI   জাতিভেদ সমাজকে নানা শ্রেণিতে বিভক্ত করে বিভিন্ন প্রকার মর্যাদা ও সুযােগসুবিধা দেওয়াই জাতিভেদের মূল কথা। ভারতে হিন্দু সমাজে জাতিভেদ যেমন উৎকটরূপে দেখা যায়, তেমন বােধ হয় আর কোনাে দেশে নয়। এদেশে হিন্দুদের মধ্যে জাতিভেদের মূল ভিত্তি বােঝাবার জন্য শ্রীকৃষ্ণের একটি উক্তি প্রায়ই উদ্ধৃত করা হয়- চাতুর্বণ্য ময়া সৃষ্টং গুণকর্মবিভাগশঃ।অর্থাৎ গুণ এবং কর্মের বিভাগ অনুসারেই আমার দ্বারা চার বর্ণ (ব্রাহ্মণ, ক্ষয়িত্র, বৈশ্য, শূদ্র) সৃষ্ট হয়েছে। শ্রীকৃষ্ণই এমন করেছিলেন কিনা, অথবা শ্রীকৃষ্ণ ঠিক কোন্ যুগে এটি করেছিলেন, এইসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া কঠিন। কিন্তু এটা ঠিক যে, প্রায় দু-হাজার বছর যাবৎ যে বৈদিক সভ্যতা বিরাজ করেছিল, তার এক প্রধান অংশে হিন্দুরা ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র—প্রধানত এই চার বর্ণে বিভক্ত ছিল। ব্রাহ্মণ পৌরােহিত্য, সমাজবিধান পরিচালনা ইত্যাদি করতেন। ক্ষত্রিয়ের প্রধান কাজ ছিল যুদ্ধ ও দেশরক্ষা। বৈশ্যগণ ব্যাবসাবাণিজ্য করতেন। শূদ্রদের কাজ ছিল অন্য তিন বর্ণের সেবা করা। এইভাবে প

ধীরে ধীরে ও বসে জল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো

মানুষের শরীরের তিন ভাগের দুই ভাগ অংশেই রয়েছে জল। ছোট থেকে সকলেই শুনে আসছে জলের আর এক নাম জীবন। তবে কীভাবে জল খাওয়া উচিত, বা কতটা পরিমাণ জল সারাদিনে খাওয়া উচিত সেসব ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষের মনেই নানাবিধ প্রশ্ন আছে। প্রতিদিন আমাদের শরীর থেকে বেশ বড় পরিমাণে জল বের হয়ে ঘাম ও মল-মূত্রের সঙ্গে। সেই অভাব মেটাতে সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া জরুরি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ জল খাওয়ার সময় কিছু না ভেবেই খেয়ে নেন। পরিবারের বড়দের কথায় দাঁড়িয়ে জল খাওয়া একদম ঠিক নয়। সেইসঙ্গে প্রাচীন আয়ুর্বেদ মতে, জল খাওয়া উচিত ধীরে এবং বসে। দ্রুত জল খেলে শরীরে উপকার হওয়ার থেকে ক্ষতি হয় বেশি। দাঁড়িয়ে জল খেলে মানুষের শরীরের স্নায়ুগুলো টানটান থাকে, সেইসময় জল খাওয়াও হয় খুব দ্রুত। এ কারণে আর্থ্রাইটিস ও শরীরের বিভিন্ন অস্থিসন্ধির সমস্যাগুলো তৈরি হয়। আয়ুর্বেদে শুধু জল খাওয়া নয়, যে কোনও খাবারই সময় নিয়ে, ধৈর্য ধরে খেতে বলা হয়েছে। এতে খাবার সঠিক উপায়ে হজম হয়। জল খাওয়ার ক্ষেত্রও একই কথা প্রযোজ্য। জল খেতে হবে নিঃশ্বাস গ্রহণের মতো, ধীরে এবং প্রাণ ভরে। দ্রুত জল খেলে শরীরে অক্সিজেনের অভাব হতে পারে, এ থেকে দেখা দিতে

সমাজে ছাত্রদের কর্তব্য - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Duty of Students in Society | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

সমাজে ছাত্রদের কর্তব্য - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Duty of Students in Society | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  সমাজে ছাত্রদের কর্তব্য আজকাল ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে সমাজের সকলেই চিন্তিত। সকলেরই ধারণা, বর্তমানে ছাত্রসমাজ ঠিকভাবে নিজেদের কর্তব্যপালন করছে না। সুতরাং ছাত্রদের কর্তব্য কী—তা ভালাে করে বােঝা দরকার। দেশের বা সমাজের প্রয়ােজন অনুযায়ী যাতে মানুষ গঠন করা যায়, স্কুল বা কলেজ সেজন্যে চেষ্টা করে। বর্তমানে স্কুলকলেজের শিক্ষাব্যবস্থায় প্রচুর পরিবর্তন ঘটেছে। স্কুলে বই-এর চাপ কমানাে হয়েছে, পরীক্ষাব্যবস্থা পাল্টানাে হয়েছে। 'কর্মশিক্ষা, শারীরশিক্ষা এবং বিদ্যালয় কার্যক্রমসহ সমাজসেবা’ নামে একটি বিষয়ের জন্যে একশাে নম্বর রাখা হয়েছে। ছাত্রদের প্রথম কর্তব্য হবে এই নতুন ব্যবস্থাকে সফল করে তুলবার জন্যে সহযােগিতা করা। ছাত্রদের দ্বিতীয় কর্তব্য হবে বিদ্যাপ্রতিষ্ঠানে বিদ্যালাভ করতে করতে নিজেদের চরিত্রগঠন করা। ভবিষ্যতে দেশের উপযুক্ত নাগরিক হয়ে উঠতে গেলে, মানুষরুপে উন্নত হতে গেলে, চরিত্র গঠনের বিশেষ প্রয়ােজন। কর্তব্যের প্রতি নিষ্ঠা, একসঙ্গে কাজ করার মনােভাব, নেতৃত্ব দেও