Skip to main content

যত্নে সাজানো বেডরুম

 যত্নে সাজানো বেডরুম

দিনের শেষে নিজের মতো সময় কাটানো বা আরামের ঘুমের জন্য রয়েছে মাস্টার বেডরুম। তাকে নিজস্বতার ছোঁয়া দিতে দরকার একটু প্রাণের স্পর্শ।


সারাদিনের কাজের শেষে আরামে ঘুমনোর নিশ্চিন্ত ঠিকানা আপনার মাস্টার বেডরুম। আর শুধু তো ঘুমনোর জন্য নয়, ধোঁয়া ওঠা কাপে চুমুক থেকে জানলার ধারে বসে বই পড়া, বা নরম গদিতে গা এলিয়ে ল্যাপটপে সিনেমা দেখা... মোট কথা, আপনার রিল্যাক্সেশন স্পেস ওই মাস্টার বেডরুমটিই। নিজের এই পার্সোনাল স্পেসটাকে তাই সাজান যতনে।


  • বেডরুমের আনাচ-কানাচে থাক কিছু প্রাণের ছোঁয়া। ছোট টবে কয়েকটি ইনডোর প্ল্যান্ট রেখে দিন। ঘরের ডেকরেশনে রং আর প্যাটার্নের ছোঁয়া তো আনবেই, সঙ্গে মনকে তরতাজা অনুভব করাতেও গাছের জুড়ি নেই।
  • মাস্টার বেডরুমে নাইট লাইট রাখা খুবই জরুরি। রাতে নানা কারণেই এর প্রয়োজন পড়তে পারে। সিলিং থেকে ঝোলানো পেনড্যান্ট লাইট, দেওয়ালে লাগানো আলো বা টেবল ল্যাম্প, ছোট্ট একটা আলোতেও রাখুন আপনার রুচিবোধের ছাপ। ঘরের লুক নিমেষে বদলে যাবে।
  • বিছানাটা তো আরামদায়ক হতেই হবে! তাই দরকার নানা রকম শেপ ও সাইজ়ের নরম বালিশ। বালিশগুলো যতটা সম্ভব একই কালার ফ্যামিলির রাখুন। একটা বা দুটো রঙের কম্বিনেশন বেছে নিয়ে সেটারই হালকা ও গাঢ় শেড মিলিয়ে বালিশ কিনুন।
  • বিছানার পাশাপাশি ঘরে একটা লাউঞ্জ এরিয়া রাখার চেষ্টা করুন। স্বাভাবিকভাবেই, সব মাস্টার বেডরুমে এতটা অতিরিক্ত জায়গা না-ও থাকতে পারে। যদি আপনার বেডরুমে থাকে, তাহলে দুটো আরামদায়ক সোফা-চেয়ার আর একটা ছোট্ট সেন্টার টেবলই যথেষ্ট। কাজ করা থেকে বই পড়া, যে কোনও কাজে প্রয়োজন হবে ওই স্পেসটুকুর। ছোট বেডরুমের জন্য ঘরের এক কোণায় একটা ছোট কিন্তু আরামদায়ক কাউচও রেখে দিতে পারেন।
  • আর-একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ, বেডসাইড টেবল। বিছানার দু’দিকেই সম্ভব না হলেও, অন্তত একদিকে একটা ছোট টেবল রাখতেই হবে। তাতে থাক একটা ছোট্ট পটেড প্ল্যান্ট, একটা টেবল ল্যাম্প ও একটা টেবল ক্লক। তবে টেবলের কিছুটা জায়গা অবশ্যই খালি রাখবেন। রাতে শোওয়ার সময় জলের বোতল থেকে শেষ মুহূর্তে ফোন বা বই, রাখতে হতে পারে অনেক কিছুই।
  • বাড়ির অন্য ঘরের দেওয়ালে যত খুশি রঙের ছোঁয়া রাখলেও, মাস্টার বেডরুমে দেওয়ালের রং রাখুন হালকা ও মনোরম। ঘরকে শান্ত ও সুদিং এফেক্ট দেওয়ার জন্য সঠিক রং বাছা গুরুত্বপূর্ণ। তবে দেওয়ালে কিছুটা প্যাটার্ন যোগ করাও দরকার। তাই বিছানার মাথার দিকের দেওয়ালে ক’টা পেন্টিং বা পছন্দের কোনও ফ্যাব্রিকও ফ্রেম করে লাগিয়ে রাখতে পারেন। অন্য কোনও দেওয়ালে ছোট ছোট ফোটো ফ্রেম লাগাতে পারেন কোলাজ করে।


Popular posts from this blog

স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI স্বাধীনতা দিবস আমাদের দেশ আজ স্বাধীন। ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ সালে আমরা এই স্বাধীনতা লাভ করেছি। এর আগে প্রায় দুশাে বছর আমাদের দেশ বিদেশি শক্তির পরাধীন ছিল। আজ আমরা যে স্বাধীনতা লাভ করেছি তার পিছনে আছে বহু শহিদের জীবন দানের ইতিহাস। তাই যাঁরা দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন তাঁদের অমর আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা এই স্বাধীনতা দিবসে নিবেদন করি। স্বাধীন ভারতে এই দিনটি অত্যন্ত আড়ম্বরের সঙ্গে উদ্যাপিত হয়। প্রত্যেক জাতির কাছেই তাদের স্বাধীনতা দিবস খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের কাছেও ১৫ আগস্ট অতি পবিত্র দিন। আমাদের প্রতিজ্ঞা—জীবন দিয়ে আমরা দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করব। স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI স্বাধীনতা দিবস - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Independence Day | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

সর্বশিক্ষা অভিযান - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Sarva Shiksha Abhiyan | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

সর্বশিক্ষা অভিযান - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Sarva Shiksha Abhiyan | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  সর্বশিক্ষা অভিযান সর্বশিক্ষা অভিযানের মূল স্লোগান সবার উন্নতি, সবার জন্য শিক্ষা। ১৯৫০ সালে ভারতবর্ষের সংবিধানে স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং বাসভূমি ব্যবস্থার নির্দেশনা গৃহীত হয়েছিল। সেই সংবিধান স্বীকৃতি জানিয়েছিল সর্বজনীন অবৈতনিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক হবে। কিন্তু ২০০৭ সাল পর্যন্ত দেখা যায় পশ্চিমবঙ্গ শুধু নয় ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রদেশে নিরক্ষরতার অবস্থান বিশেষ উদ্বেগজনক। নব্বই-এর দশক থেকে সারা দেশ জুড়ে সর্বশিক্ষা অর্থাৎ সকলের জন্য শিক্ষার এক নৈতিক অভিযান শুরু হয়। রাজ্য বাজেটের ২৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ হলেও সমস্যার গভীরে এখনও উপনীত হওয়া যায়নি, ফলে কেন্দ্র, রাজ্য উভয়েই এক অভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে। বাংলার ভূ-প্রকৃতির গঠন অনুসারে বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের সমতলভূমিতে মানুষের প্রধান জীবিকাই হল কৃষি। সেই কৃষক এবং তার সহযােগী অনেক শিশু বাংলায় কৃষিকাজেই মননানিবেশ করে, ফলে গ্রামীণ সমাজব্যবস্থায় বহু কিশাের, কিশােরী বিদ্যায়তনের দ্বারপ্রান্তে উপস্থিত হতে পারেনি। সেইসব পিছি...

দেশগঠনে ছাত্রসমাজ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Student Society in The Formation of The Country | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

দেশগঠনে ছাত্রসমাজ - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Student Society in The Formation of The Country | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  দেশগঠনে ছাত্রসমাজ জওহরলাল নেহরু বলেছিলেন, ইংরেজরা আমাদেরকে যে স্বাধীনতা দিয়েছে তা এক বিধ্বস্ত ভস্মীভূত প্রাচীন প্রাসাদকে পুনর্গঠিত করবার স্বাধীনতা।মহান ঐতিহ্যসম্পন্ন এই সুবিশাল দেশ ইংরেজ শাসনের যুগে ক্রমাগত অত্যাচারিত ও শােষিত হওয়ার ফলে এক অস্থিচর্মসার ম্রিয়মানা রােগিণীর অবস্থা লাভ করেছে। এই ম্রিয়মাণা রােগীকে পুনরায় সুস্বাস্থ্যের অধিকারিণী করে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। কিন্তু কে তা করবে? দেশগঠনের কাজে তাই এগিয়ে আসতে হবে বর্তমানের তরুণসমাজকে, বর্তমানের ছাত্রসমাজকে। তারই জন্য পূর্বপ্রস্তুতি প্রয়ােজন। অভিভাবকেরা কোনােমতে যখন বর্তমানে তাদের মুখে দু-মুঠো অন্ন তুলে দিতে পারছেন, তখন এটাই ভবিষ্যৎ প্রস্তুতির অবসর।এই প্রস্তুতির জন্য প্রথমেই প্রয়ােজন কিছু গঠনমূলক কাজের অভ্যাস। দেশ বলতে দেশের ভৌগােলিক রূপ যেমন বােঝায়, তেমন দেশের মানবসমাজও বােঝায়। এই দুই উপাদানের কথা মনে রেখেই কাজ শুরু করতে হবে। ঘর এবং ঘরের বাইর পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। প...

আমাদের বিদ্যালয় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Our School | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

আমাদের বিদ্যালয় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Our School | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI আমাদের বিদ্যালয় আমাদের বিদ্যালয়ের নাম শালবাগান অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয় ৷ বিদ্যালয়টি  উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসাতে অবস্থিত I বিদ্যালয়ের দেয়ালগুলি ইটের, তবে ছাউনি টালির। বিদ্যালয়ের পাঁচটি ঘরে বেঞ্চি, চেয়ার, টেবিল ও ব্ল্যাকবোর্ড আছে ৷ আমাদরে বিদ্যালয়ে প্রায় ১৬০ জন ছাত্রছাত্রী এবং ছয়জন শিক্ষক শিক্ষিকা আছেন । আমাদের বিদ্যালয়ে  প্রতি বছর সরস্বতী পুজাে , স্বাধীনতা দিবস , প্রজাতন্ত্র দিবস ও বিভিন্ন মহাপুরুষের জন্মদিবস পালন করা হয় । আমাদের এই বিদ্যালয়টিকে আমার খুব ভালো লাগে । আমাদের বিদ্যালয় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Our School | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI আমাদের বিদ্যালয় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Our School | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI আমাদের বিদ্যালয় - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Our School | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

দেশপ্রেম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Patriotism | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

দেশপ্রেম - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Patriotism | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI দেশপ্রেম স্বদেশ ও স্বজাতির প্রতি প্রীতিবােধ, স্বদেশের গৌরবে গৌরববােধ ও অধঃপতনে গ্লানিবােধ দেশপ্রেমের সাধারণ লক্ষণ। ইতিহাসের পাতা উল্টোলেই বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতির স্বদেশপ্রেমের কথা আমরা জানতে পারি। ভারতবাসীরা যখন দীর্ঘ দু’শ বছর ধরে ইংরেজ জাতির কাছে পদানত ছিল তখনই ভারতবাসী দেশপ্রেমের মন্ত্রে দীক্ষা লাভ করে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ইংরেজরা যখন নিজ প্রয়ােজনে নিজ উদ্যোগে বিদ্যালয় গড়ে তুললেন, তখন দেশের মুষ্টিমেয় মধ্যবিত্ত মানুষের মনে পাশ্চাত্য শিক্ষার আলােকে নববােধের ও দেশপ্রেমের উন্মেষ ঘটল। অতীত ভারতের গৌরবময় শৌর্যবীর্যের ইতিহাস, ইউরােপীয় জাতিগুলির দেশপ্রীতির ইতিহাস, ফরাসি বিপ্লব, আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধ, ইংল্যাণ্ডের গৌরবময় বিপ্লব ও ইটালি-জার্মানির ঐক্যসাধনের ইতিহাস। দেশবাসীকে দেশপ্রেমের জোয়ারে ভাসিয়ে নিয়ে গেল। এরই কর্মসূচী হিসাবে সমাজসংস্কারকেরা সমাজকে কুসংস্কার থেকে মুক্ত করতে এগিয়ে এলেন—করলেন স্ত্রীশিক্ষা প্রবর্তন, সতীদাহ প্রথা নিবারণ, বাল্যবিবাহ রােধ প্রভৃতি সামাজিক সংস্কার। এর পরব...

শৃগালের ধূর্ততা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Cunning of The Jackal | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

শৃগালের ধূর্ততা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Cunning of The Jackal | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  শৃগালের ধূর্ততা শৃগাল স্বভাবতই চতুর। অন্যান্য প্রাণীদের তুলনায় এদের চতুরতা সর্বাধিক। নিজ স্বার্থ সম্বন্ধে সে সর্বদাই সজাগ। চিরদিনই পরকে ঠকিয়ে নিজের স্বার্থসিদ্ধি করে নিতে বিশেষ পটু। এ বিষয়ে বহু গল্প প্রচলিত আছে। শৃগালের ধূর্ততার জন্যই বােধ হয় গল্পে শেয়াল পণ্ডিতরূপে তাকে ব্যঙ্গ করা হয়েছে। ধূর্ততা প্রসঙ্গে শৃগালের দলবদ্ধতা গুণটিরও উল্লেখ করা প্রয়ােজন। এরা সকলে একসঙ্গে বাস করতে ভালােবাসে। রাত্রিকালে শৃগাল যখন আহারের সন্ধানে বের হয় তখন যে কোনাে একজন বিপদে পড়লে সকলে মিলে বুদ্ধি খাটিয়ে তাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করতে চেষ্টা করে। কাক চতুর সন্দেহ নেই, কিন্তু শৃগালের ধূর্ততার কাছে কাকও বােধ হয় পরাজিত হয়। শৃগালের ধূর্ততা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Cunning of The Jackal | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  শৃগালের ধূর্ততা - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Cunning of The Jackal | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI  শৃগালের ধূর্ত...

ফুটবল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Football | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

ফুটবল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Football | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI ফুটবল পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশেই ফুটবল একটি জনপ্রিয় খেলা ৷ পা দিয়ে খেলা হয় বলেএর নাম ফুটবল I যে মাঠে ফুটবল খেলা হয় তার মাপ ১২০ ×৮০ গজ I দূ-দলে খেলা হয় I প্রতি দলে ১১ জন করে খেলোয়াড় থাকে I মাঠের দু-দিকে দুটি  গােলপোস্ট থাকে ।‌ খেলোয়াড়েরা সবসময় চেষ্টা করে প্রতিপক্ষ দলকে হারিয়ে বলের দখল নিজেদের কাছে রাখতে এবং গোলপোস্টের মধ্য দিয়ে বল গলিয়ে দিতে I একে গোল করা বলে I যে দল বেশি গোল দেয়, সেই দল জেতে I যে খােলয়ােড় গোল রক্ষা করে তাকে গোলরক্ষক বা গোলকিপার বলে । এখন সারা বছরই ফুটবল খেলা হয়ে থাকে । আগে এই খেলা গরমকালে হত ৷ ফুটবল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Football | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI ফুটবল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Football | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI ফুটবল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Football | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI ফুটবল - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Football | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

এই গরমে তরমুজ খান, নানা দিক থেকে শরীরকে দিন সুরক্ষা

১) অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উতস: যখন আপনি একটা লাল টুকটুকে ঠান্ডা তরমুজের টুকরোতে কামড় বসাবেন, তখন হয়তো আপনার মনে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভাবনাটা আসবে না। কিন্তু এই ফলটির মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। আর এইসব উপকারী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীর থেকে ফ্রি র‌্যাডিক্যালসকে সরায়, যার ফলে ক্যানসারের সম্ভাবনা প্রতিহত হয়। এতে থাকা লাইকোপেন অ্যান্টি অক্সিডেন্টের জন্যই তরমুজের রং লাল। তরমুজের ভিটামিন সি ও লাইকোপেন ফ্রি র‌্যাডিক্যালসকে অতিরিক্ত ইলেকˆট্রন দেওয়া আটকায়। এর ফলে ফ্রি র‌্যাডিক্যালস বাড়তে বাড়তে সেলুলার ড্যামেজ হওয়া অনেকটা আটকায়। ২) ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়: তরমুজ খেলে মানবশরীরে কিডনি অ্যামাইনো অ্যাসিড এল সাইˆট্রুলিনকে অন্য একটি অ্যামাইনো অ্যাসিড এল আরজিনাইনে রূপান্তরিত করে। এই দুটি অ্যামাইনো অ্যাসিড কিডনিকে সুরক্ষা দেয়, পাশাপাশি এটি ডায়াবেটিসের ঝুঁকিকেও অনেটাই কমায়। সমীক্ষায় দেখা গেছে এল আরজিনাইন সাপ্লিমেন্টেশন শরীরে গ্লুকোজ মেটাবলিজম ও ইনসুলিন সেনসিটিভটি বাড়ায়। ৩) এনার্জি দেয়: অনেকে ওয়ার্কআডটের পরের ড্রিংক হিসাবে তরমুজের রস খাওয়ার নিদান দেন। কেননা এর মধ্যেকার এল সাইˆট...

বিজ্ঞানের দান - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Gift of Science | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

বিজ্ঞানের দান - বাংলা রচনা | Bengali Essay on The Gift of Science | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI বিজ্ঞানের দান ‘বিজ্ঞান’ বলতে আমরা কী বুঝি? ‘বিজ্ঞান’ শব্দের অর্থ হল ‘বিশেষ জ্ঞান’। ব্যবহারিক ক্ষেত্রে আমরা সাধারণত প্রকৃতির অন্তর্নিহিত রহস্যের উপলব্ধি করাকেই বিজ্ঞান বলে থাকি। যাঁরা এই রহস্য উপলদ্ধি করে নানারূপ তথ্য আবিষ্কার করেন, তারাই হলেন প্রকৃত বৈজ্ঞানিক। বিজ্ঞান যে মানুষের ও পৃথিবীর কত উপকার করেছে তা বলে শেষ করা যায় না। বিজ্ঞানকে নানা শ্রেণিতে ভাগ করা যেতে পারে। যেমন—রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, গণিতশাস্ত্র ভূ-বিজ্ঞান, জীব-বিজ্ঞান, চিকিৎসা-বিজ্ঞান, খনি-বিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং আরও কত কি! প্রকৃতপক্ষে ধর্ম, কাব্য, উপন্যাস ইত্যাদি থেকে পৃথক সকল রকম বিদ্যাই বিজ্ঞানের অন্তর্গত। বিজ্ঞান চিরসত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত। তার সকল তথ্যের পিছনেই যুক্তি আছে, প্রমাণ আছে। বিজ্ঞানের কল্যাণে আজ আমরা স্থলপথে, জলপথে ও আকাশপথে দ্রুতগামী যানে আরােহণ করে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই বহুদূর। অতিক্রম করছি। বিজ্ঞানের কল্যাণে পাচ্ছি বিদ্যুৎ, বেতার, টেলিগ্রাম, টেলিভিশন, কম্পিউটার। বিজ্ঞান চিকিৎসাক্ষেত্রে যুগান...

গ্রীষ্মের দুপুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mid Day of Summer | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI

গ্রীষ্মের দুপুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mid Day of Summer | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI গ্রীষ্মের দুপুর গ্রীষ্মের দুপুরে সূর্য আগুন ঢালে। মানুষ-পশু-পাখি ছায়ায় আশ্রয় নেয়— কেউ ঘরের ছায়ায়, কেউ গাছের ছায়ায়। শহরে বাড়িতে বাড়িতে পাখা ঘােরে। রাস্তাঘাটে লােকজন নজরে কম আসে। পাতিকাকের ডাক, আইসক্রিমওয়ালার চিৎকারে সব কিছু কেমন থমথমে মনে হয়। গ্রামের গাছতলায় গােরু-বাছুর জড়াে হয়ে বিশ্রাম নিতে থাকে। রাখাল বালকেরা বাঁশি বাজায়। দু-একজন মানুষ মেঠো পথ দিয়ে ধীরে ধীরে চলতে থাকে। গাঁয়ের বধূরা দুপুরের স্নান সেরে কলশি কাধে ঘরে ফিরে চলে। ঘুঘু ডাকে একটানা। দাঁড়কাক ‘কাকা’ করে। কখনও কোনাে মােরগের চিৎকার মনটাকে উতলা করে তােলে। স্কুলের লেখাপড়া বন্ধ থাকে। ছােটো ছেলে-মেয়েরা ঘরের মাঝে চুপচাপ থাকতে বাধ্য হয়। গা দিয়ে অনবরত ঘাম ঝরতে থাকে। প্রচণ্ড গরমে কোথাও একটু স্বস্তি বা আরাম মেলে না। গ্রীষ্মের দুপুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mid Day of Summer | Bangla Paragraph Writing for Class III - VI গ্রীষ্মের দুপুর - বাংলা রচনা | Bengali Essay on Mid Day of Summer | Bangla Paragr...